মানসিক স্থিতিস্থাপকতা এবং দীর্ঘ জীবনের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে সাম্প্রতিক গবেষণা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধির ফলে মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে, যা দীর্ঘমেয়াদী রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।
মানসিক স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন অনুশীলন এবং কৌশল রয়েছে, যা ব্যক্তির জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করে।