ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (এএসআই) অন্ধ্র প্রদেশের শ্রী লঙ্কামল্লেশ্বর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে প্রাগৈতিহাসিক শিল্পকর্ম এবং ৩০টি শিলালিপি সহ শিলা আশ্রয়কেন্দ্র আবিষ্কার করেছে। ৮০০ থেকে ২০০০ বছর আগের এই আবিষ্কারগুলি প্রাচীন তীর্থযাত্রার পথ সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি প্রকাশ করে। একটি শিলা আশ্রয়কেন্দ্রে মেগালিথিক এবং প্রারম্ভিক ঐতিহাসিক যুগে (২৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ-২য় শতাব্দী খ্রিস্টাব্দ) লাল গিরিমাটি, কেওলিন, পশুর চর্বি এবং চূর্ণ হাড় দিয়ে তৈরি মানুষ, প্রাণী এবং জ্যামিতিক নকশার শিল্পকর্ম রয়েছে। নিত্যপূজাকোনা, আক্কাদেবতলা কোন্ডা এবং বান্দিগানি চেলাতে পাওয়া শিলালিপিগুলি ব্রাহ্মী, শেল, নাগরী এবং তেলেগু অক্ষরে লেখা। এএসআই অনুসারে, লঙ্কামালা ছিল একটি প্রধান শৈব তীর্থ কেন্দ্র যেখানে উত্তর ভারত থেকে ভক্তরা প্রায়শই আসতেন। এই পাণ্ডুলিপিগুলি এই অঞ্চলের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং রীতিনীতি সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দেয়।
অন্ধ্র প্রদেশে আবিষ্কৃত প্রাচীন শিলালিপি এবং শিলাচিত্র শৈব তীর্থযাত্রার পথ আলোকিত করে
সম্পাদনা করেছেন: Ирина iryna_blgka blgka
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।