সম্প্রতি, বিভিন্ন স্থানে ঘূর্ণিঝড়ের ঘটনা ঘটেছে। ২০১৬ সালে ওকলাহোমায় একটি EF-4 টর্নেডো আঘাত হানে, যা ছিল ওই অঞ্চলে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী।
অন্যদিকে, চলতি বছরে ফ্লোরিডায় একটি EF-2 টর্নেডো আঘাত হানে। ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস (NWS) অনুসারে, এই টর্নেডোর বাতাসের গতি ছিল ১১৫ মাইল প্রতি ঘণ্টা। এই ঘটনায় সেমিনোল কাউন্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা বাড়ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভবিষ্যতে ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা কমলেও, শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের প্রকোপ বাড়তে পারে।
ঝড় মোকাবিলায় পূর্ব প্রস্তুতি এবং সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেওয়া উচিত।
tornadোগুলির প্রকারভেদ
EF0: ৬৫-৮৫ মাইল প্রতি ঘণ্টা
EF1: ৮৬-১১০ মাইল প্রতি ঘণ্টা
EF2: ১১১-১৩৫ মাইল প্রতি ঘণ্টা
EF3: ১৩৬-১৬৫ মাইল প্রতি ঘণ্টা
EF4: ১৬৬-২০০ মাইল প্রতি ঘণ্টা
EF5: ২০০+ মাইল প্রতি ঘণ্টা
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দুর্যোগের ঝুঁকি কমাতে হলে পরিবেশ সুরক্ষার পাশাপাশি জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।