আজকের চাহিদা সম্পন্ন বিশ্বে, মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য নিজেকে যত্নের অগ্রাধিকার দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ প্রায়শই অন্যদের হতাশ করার ভয়, সামাজিক চাপ, সীমানার অভাব এবং FOMO (Fear of Missing Out - বাদ পড়ার ভয়) এর কারণে না বলতে দ্বিধা বোধ করে। তবে, ক্রমাগত হ্যাঁ বলা ক্লান্তি, মানসিক চাপ, ব্যক্তিগত সময়ের ক্ষতি, সম্পর্কগুলির অবনতি এবং আত্ম-মূল্যের হ্রাস ঘটাতে পারে। * **নিজের কাপ পূরণ করা:** ব্যক্তিদের বিশ্রামকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত, সীমা নির্ধারণ করা উচিত, আনন্দদায়ক ক্রিয়াকলাপগুলিতে জড়িত হওয়া উচিত, নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত, সমর্থন চাওয়া উচিত এবং সচেতনতা অনুশীলন করা উচিত। * **সীমানা নির্ধারণ করা:** নিজের সীমা চিনুন, সরাসরি তবে দয়ালু হন, অপরাধবোধ ছাড়াই না বলার অনুশীলন করুন, যখন সম্ভব বিকল্প প্রস্তাব করুন এবং নিজেকে যত্নের অগ্রাধিকার দিন। স্বাস্থ্যকর সীমা নির্ধারণ করে এবং নিজেকে যত্নের অগ্রাধিকার দিয়ে, ব্যক্তিরা ক্লান্তি এড়াতে এবং একটি ভারসাম্যপূর্ণ, পরিপূর্ণ জীবন গড়ে তুলতে পারে, যা তাদের অন্যদের কার্যকরভাবে সমর্থন করতে সক্ষম করে। না বলা স্বার্থপরতা নয়; এটি আত্মরক্ষার একটি প্রয়োজনীয় কাজ এবং সামগ্রিক কল্যাণের ভিত্তি।
নিজেকে যত্নের অগ্রাধিকার: না বলার এবং নিজের কাপ পূরণের গুরুত্ব
সম্পাদনা করেছেন: Liliya Shabalina
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।