থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া সীমান্তে সংঘর্ষ: যুদ্ধবিরতির আলোচনা

সম্পাদনা করেছেন: Татьяна Гуринович

২৫শে জুলাই, ২০২৫-এ থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়া সীমান্ত সংঘর্ষের পর যুদ্ধবিরতির আলোচনায় রাজি হয়েছে ।

এই সংঘাতে কমপক্ষে ৩২ জন নিহত হয়েছে এবং ২,০০,০০০ এর বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে ।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উভয় দেশকে শত্রুতা বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন ।

কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেন, এবং থাইল্যান্ড সতর্ক সমর্থন জানায় ।

সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় ২৪শে জুলাই, ২০২৫-এ । উভয় দেশ একে অপরের বিরুদ্ধে সংঘর্ষের সূত্রপাতের অভিযোগ তোলে ।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ আসিয়ানের মধ্যস্থতার আহ্বান জানিয়েছে ।

থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়ার মধ্যে সীমান্ত বিরোধের একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে । অতীতে, এই ধরনের সংঘাত স্থানীয় জনগণের জন্য দীর্ঘস্থায়ী অস্থিরতা ও কষ্টের কারণ হয়েছে ।

যুদ্ধবিরতির আলোচনার সিদ্ধান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ।

আসিয়ানের মধ্যস্থতা আলোচনার সুবিধার্থে এবং উভয় পক্ষের স্বার্থ রক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।

শান্তি প্রক্রিয়া সময়, ধৈর্য এবং জড়িত সকল পক্ষের অঙ্গীকারের দাবিদার ।

উৎসসমূহ

  • The Hindu

  • Thai-Cambodia border shelling continues despite Trump's ceasefire call

  • Thailand and Cambodia agree to ceasefire talks after Trump steps in, but border clashes persist

  • Trump seeks to broker ceasefire in Thai-Cambodia border conflict

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।