৩১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, ইসরায়েলি বিমান হামলা লেবাননের দক্ষিণে আঘাত হানে। ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলো Bekaa উপত্যকা এবং Jezzine জেলার Mahmoudiyeh ও Khardali শহরগুলোতে হামলা চালায়। এছাড়াও Jarmaq অঞ্চলের কাছেও তিনটি অতিরিক্ত হামলা চালানো হয়।
Lebanon's National News Agency (NNA) অনুসারে, Kheraybeh ও Brital এর পার্বত্য অঞ্চলে এবং Bekaa এর Janta শহরের Shaara এলাকায়ও হামলা হয়েছে। Zahle জেলার Nasiriyah এবং Tallet al-Sunduq এলাকাতেও ইসরায়েলি বিমান হামলা হয়েছে।
Lebanon এর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হামলায় চারজন নিহত হয়েছেন।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা Bekaa উপত্যকায় কৌশলগত অস্ত্র উৎপাদন ও সংরক্ষণের স্থানগুলোতে হামলা চালিয়েছে। Israel Defense Minister Israel Katz জানান, Hezbollah এর বৃহত্তম precision missile production সাইটও হামলার লক্ষ্য ছিল।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশন ১৭০১-এর অধীনে, UNIFIL (United Nations Interim Force in Lebanon) লেবাননে শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েন করার কথা বলা হয়েছে। President Joseph Aoun UNIFIL এর ভূমিকার ওপর জোর দিয়েছেন।
নভেম্বর ২০২৪ থেকে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর রয়েছে। তবে, Israel প্রায় প্রতিদিনই লেবাননে হামলা চালাচ্ছে। Israel দাবি করছে, তারা হিজবুল্লাহর অস্ত্র উৎপাদন ও মজুদের পরিকাঠামো ধ্বংস করছে।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সূত্র থেকে জানা যায়, Israel ক্রমাগত লেবাননের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে চলেছে।
স্বাস্থ্যখাতে সংঘাতের প্রভাব মারাত্মক। World Health Organization (WHO) এর মতে, October 7, 2023 থেকে November 18, 2024 পর্যন্ত ২26 জন স্বাস্থ্যকর্মী নিহত এবং ১৯৯ জন আহত হয়েছেন।
ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে, Lebanon তার স্বাস্থ্যখাতকে শক্তিশালী করার পদক্ষেপ নিচ্ছে। WHO ইতিমধ্যে 32 টন জরুরি চিকিৎসা সরবরাহ করেছে।