২০২৫ সালে জার্মানির বৈদেশিক নীতি পরিবর্তন: নেতৃত্ব ও মানবিকতার নতুন অধ্যায়

সম্পাদনা করেছেন: S Света

২০২৫ সালের মে মাসে, জার্মানির নেতা ফ্রিডরিখ মের্জ জার্মানির বৈদেশিক নীতিতে একটি দৃঢ় ভূমিকা গ্রহণের লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন, যা দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসে নেতৃত্বের অঙ্গীকারের সাথে মিলে যায়।

মের্জ ঘোষণা করেন যে, জিডিপির ৫% পর্যন্ত প্রতিরক্ষা বাজেট বাড়ানো হবে, যার মধ্যে ৩.৫% সামরিক বাহিনীর জন্য এবং ১.৫% প্রতিরক্ষা অবকাঠামোর জন্য বরাদ্দ থাকবে। এই সিদ্ধান্তটি বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নের প্রতি গুরুত্বারোপের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

২০২৫ সালের জুনে, মের্জ ওয়াশিংটন ডিসিতে সফর করেন, যেখানে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা হয়। মের্জ জোর দিয়ে বলেন, জার্মানি প্রতিরক্ষা ব্যয়ে বৃদ্ধি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা আন্তর্জাতিক সহযোগিতার গুরুত্বকে তুলে ধরে, যা বাঙালি সংস্কৃতির মূল্যবোধের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।

২০২৫ সালের মে মাসে, মের্জ ট্রাম্প প্রশাসনকে জার্মানির অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ এড়াতে অনুরোধ করেন, বিশেষ করে যখন তিনি "আল্টারনেটিভ ফর জার্মানি" নামক রক্ষণশীল দলের দুই আমেরিকান কর্মকর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এই আবেদনটি সার্বভৌমত্ব ও সম্মানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধার প্রতিফলন, যা বাঙালি বুদ্ধিজীবী সমাজে ব্যাপক সমর্থিত।

ইউরোপীয় পর্যায়ে, মের্জ জার্মানির নেতৃত্বকে শক্তিশালী করতে চান। ২০২৫ সালের মে মাসে, জার্মানি, ফ্রান্স, ব্রিটেন ও পোল্যান্ডের নেতারা ইউক্রেনকে সমর্থন জানাতে একত্রিত হন, যা জার্মানির নেতৃত্বের প্রতি তাদের অঙ্গীকারের প্রকাশ, যা দক্ষিণ এশিয়ার ঐক্য ও সহযোগিতার মূল্যবোধের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।

২০২৫ সালের মে মাসে, মের্জ গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে নিন্দা জানান এবং মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন, যা বাঙালি সংস্কৃতির মানবিকতা ও সহানুভূতির গভীর প্রতিফলন।

মের্জের বৈদেশিক নীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সূচনা, যার মধ্যে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা, ইউরোপীয় প্রতিরক্ষা এবং সংঘর্ষপূর্ণ অঞ্চলে মানবিক সমস্যাগুলোর সমাধান, যা বাঙালি সমাজের সাংস্কৃতিক ও নৈতিক মূল্যবোধের সাথে সুসংগত।

উৎসসমূহ

  • Deutsche Welle

  • DW

  • DW

  • DW

  • DW

  • الجزيرة نت

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।