কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সীমান্ত সংঘর্ষে উত্তেজনা বেড়েছে, উভয় দেশই আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে ।
সংঘর্ষে উভয় পক্ষের বহু মানুষ হতাহত হয়েছেন । থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নিকোরন্দেজ বালাঙ্কুরা জানিয়েছেন, তারা দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করতে চান । তিনি আরও বলেন, আলোচনার দরজা সবসময় খোলা আছে, তবে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের সময় এখনও আসেনি ।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহল সংঘাত নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে, তবে থাইল্যান্ড তৃতীয় কোনো দেশের মধ্যস্থতা প্রত্যাখ্যান করেছে ।
কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে দীর্ঘদিনের সীমান্ত বিরোধ রয়েছে, যা প্রায়শই সংঘর্ষের কারণ হয় । দুই দেশের মধ্যে প্রায় ৮০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত রেখা রয়েছে, যা নিয়ে বিরোধ চলছে ।
ইতিহাসে দেখা যায়, ১৯৯৩ সালের অসলো শান্তি চুক্তি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়নে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছিল ।
এই পরিস্থিতিতে, যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানানো হয়েছে, যাতে উভয় পক্ষ তাদের পদক্ষেপের প্রতিফলন ঘটাতে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিণতি বিবেচনা করে । শান্তি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি স্থিতিশীল সমাধান খোঁজা উচিত।