থাইল্যান্ড রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। একটি ব্যক্তিগত ফোন কথোপকথন ফাঁস হওয়ার পরে প্রধানমন্ত্রী প্যায়েতংটার্ন সিনাওয়াত্রা চাপের মধ্যে রয়েছেন। এর ফলে একটি মূল জোট সঙ্গীর সমর্থন প্রত্যাহার করা হয়েছে।
দেশের অর্থনীতিও সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। জাতীয় অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন পরিষদ (এনইএসডিসি) ২০২৫ সালের জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়েছে। এই সমন্বয় বিশ্ব বাণিজ্য সমস্যা এবং দুর্বল অভ্যন্তরীণ চাহিদার প্রভাব প্রতিফলিত করে।
২০২৫ সালের জুলাই মাসে পুনরায় চালু হওয়ার কথা থাকা মার্কিন বাণিজ্য শুল্কগুলি অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আরও খারাপ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। ব্যাংক অফ থাইল্যান্ড অর্থনীতিকে সমর্থন করার জন্য সুদের হার কমিয়েছে। থাই ইক্যুইটিতে পতনের মাধ্যমে দেখা যায় বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাসও প্রভাবিত হয়েছে।