জোনাস ব্রাদার্সের নতুন একক গান, অ্যালবাম এবং ট্যুরের ঘোষণা সঙ্গীতের জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই ঘটনা সঙ্গীতের ভবিষ্যতের উপর কেমন প্রভাব ফেলবে, তা নিয়ে একটি বিশ্লেষণ এখানে তুলে ধরা হলো।
গবেষণা বলছে, বিশ্বব্যাপী সঙ্গীত বাজার ২০৩০ সালের মধ্যে ১৩১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে, যা বার্ষিক ৭.৫% হারে বৃদ্ধি পাবে [বাজার গবেষণা]। জোনাস ব্রাদার্সের নতুন অ্যালবাম 'গ্রিটিংস ফ্রম ইয়োর হোমটাউন' এবং ট্যুর এই বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে, যারা বর্তমানে সঙ্গীত স্ট্রিমিংয়ের প্রায় ৩০% শ্রোতা [শিল্পের তথ্য]।
অ্যালবাম প্রি-অর্ডারের জন্য অ্যাপল মিউজিকের মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার ডিজিটালকরণ এবং অন-ডিমান্ড সঙ্গীতের দিকে আরও একটি প্রবণতা নির্দেশ করে। ধারণা করা হচ্ছে, স্ট্রিমিং বাজারকে প্রভাবিত করবে এবং ২০২৭ সালের মধ্যে সঙ্গীতের বিশ্বব্যাপী আয়ের ৬০% এর বেশি প্রতিনিধিত্ব করবে [শিল্প প্রতিবেদন]। ১০ আগস্ট, ২০২৫ থেকে শুরু হতে যাওয়া এই ট্যুরটি জোনাস ব্রাদার্সের প্রভাব মূল্যায়ন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে।
এছাড়াও, ট্যুরে মার্শমেলো এবং দ্য অল-আমেরিকান রিজেক্টসের মতো শিল্পীদের সহযোগিতা একটি বৃহত্তর এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ শ্রোতাদের কাছে পৌঁছানোর কৌশল। সঙ্গীতের বাজারে টিকে থাকতে এই ধরনের পদক্ষেপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জোনাস ব্রাদার্সের ভবিষ্যৎ, সঙ্গীতের মতোই, তাদের মানিয়ে নেওয়ার এবং নতুনত্ব আনার ক্ষমতার উপর নির্ভর করবে।