জেমস ক্যামেরনের "টাইটানিক" তার বিজয়ী যাত্রা অব্যাহত রেখেছে, জুলাই ২০২৫ পর্যন্ত বক্স অফিস আয় ২.৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এই মাইলফলক চলচ্চিত্র ইতিহাসের সর্বোচ্চ আয়ের ছবিগুলোর মধ্যে এর স্থান নিশ্চিত করেছে।
১৯৯৭ সালে ছবিটির প্রাথমিক মুক্তি ছিল একটি বৈশ্বিক ঘটনা, যা ১.৮৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করেছিল এবং ২০০৯ সালের "অ্যাভাটার" আসার আগে সর্বোচ্চ আয়ের ছবি হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল। হোম ভিডিও বিক্রয়, টেলিভিশন রাইটস এবং মার্চেন্ডাইজিং এর মাধ্যমে আরও ৩.২ বিলিয়ন ডলার এর বেশি রাজস্ব অর্জিত হয়েছে।
পুনঃমুক্তি গুলো "টাইটানিক" এর আয়কে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করেছে, ২০১২ সালের ৩ডি সংস্করণ ৩৪৩ মিলিয়ন ডলার যোগ করেছে এবং ২০২৩ সালের ২৫তম বার্ষিকী সংস্করণ ৯৮ মিলিয়ন ডলার অবদান রেখেছে। এখন এটি ডিজনি+ সহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে পাওয়া যায়, যা নতুন প্রজন্মের কাছে এই মহাকাব্যিক কাহিনী পৌঁছে দিচ্ছে।
"টাইটানিক" একটি সাংস্কৃতিক আইকন হিসেবে রয়ে গেছে, যা এর টপ ১০ সর্বোচ্চ আয়ের ছবির তালিকায় অব্যাহত উপস্থিতি দ্বারা স্পষ্ট। এটি ১১টি একাডেমি পুরস্কার জিতেছে, যার মধ্যে সেরা ছবি এবং সেরা পরিচালক অন্তর্ভুক্ত, এবং এর থিম গান "মাই হার্ট উইল গো অন" একটি প্রিয় ক্লাসিক।
চলচ্চিত্রটির অব্যাহত আর্থিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব এটিকে এক চিরন্তন ক্লাসিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এর অসাধারণ আয় এবং সিনেমার উপর স্থায়ী প্রভাব বাংলা সংস্কৃতির হৃদয়ে গভীরভাবে প্রভাব ফেলে, যেখানে শিল্প ও আবেগের মিলন ঘটে।