আইএসআইএস-এর নারীদের জীবন নিয়ে তৈরি ফরাসি চলচ্চিত্র 'রাবিয়া' মুক্তি পাবে ২০২৫ সালে

সম্পাদনা করেছেন: Anulyazolotko Anulyazolotko

২০২৫ সালে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ম্যারাইক এঙ্গেলহার্ড পরিচালিত ফরাসি চলচ্চিত্র 'রাবিয়া – দ্য ওয়াইভস অফ আইএসআইএস' [১, ৩]। প্যান্ডোরা ফিল্মস-এর ব্যানারে চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাবে [১]।

চলচ্চিত্রটি আইএসআইএস-এ যোগ দেওয়া ইউরোপীয় তরুণীদের অভিজ্ঞতা অবলম্বনে নির্মিত [১, ৩]। এতে আইএসআইএস-এর অভ্যন্তরে নারীদের নিয়োগ এবং প্রশিক্ষণের বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে [১]। ছবির প্রধান চরিত্র জেসিকা (মেগান নর্থমের ভূমিকায়) সিরিয়ায় গিয়ে নতুন জীবন শুরু করার স্বপ্ন দেখে [১, ৩]। রাক্কা শহরে পৌঁছানোর পর তাকে 'মাদাফা'-তে পাঠানো হয়, যেখানে একজন যোদ্ধার সাথে তার বিবাহের জন্য অপেক্ষা করতে হয় এবং সেখানে সে রাবিয়া নাম গ্রহণ করে [১, ৩]।

ছবিটির চিত্রনাট্য সাংবাদিকতার গবেষণা ও কল্পনার মিশ্রণে তৈরি [১]। অ্যাগনেস গডার্ডের সিনেমাটোগ্রাফি ছবিটিকে আরও বাস্তব করে তুলেছে [১, ৩]। ডেভিড চালমিনের মূল সুর এটিকে গভীরতা দিয়েছে [১]।

অভিনেত্রীরাIS-এর প্রাক্তন সদস্যদের সাথে প্রস্তুতি নিয়েছেন [১]। চলচ্চিত্রটি সহিংসতার পরিবর্তে শব্দ ও নীরবতার মাধ্যমে পরিবেশের মনস্তাত্ত্বিক প্রভাবকে ফুটিয়ে তুলেছে [১]। লুবনা আজাবাল, নাতাশা ক্রিয়েফসহ আরও অনেকে এতে অভিনয় করেছেন [১, ৩]।

'রাবিয়া' ফ্রান্স, জার্মানি ও বেলজিয়ামের যৌথ প্রযোজনা [১, ৩]। চলচ্চিত্রটি বিভিন্ন ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠানের সমর্থন পেয়েছে [১, ৩]।

অনুসন্ধানে জানা যায়, জঙ্গি সংগঠনে নারীদের আকৃষ্ট করার জন্য প্রায়শই অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা হয় [১, ২, ৬]। ISIS প্রায়শই দুর্বল নারীদের বন্ধুত্বের প্রস্তাব দিয়ে থাকে এবং ভালো জীবন, বিবাহ এবং ধর্মীয়Com প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে [১, ২]।

মাদাফা নারীদের জন্য একটি বিচ্ছিন্ন স্থান, যেখানে তারা কঠোর নিয়মের অধীনে জীবন কাটাতে বাধ্য হয় [১]।

উৎসসমূহ

  • Estação Nerd

  • Pandora Filmes

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।