পুরাতন গহনার আধুনিক রূপান্তর: জুলুয়াগা-এগুজকিলোরের বিশেষত্ব

সম্পাদনা করেছেন: Екатерина С.

জুলুয়াগা-এগুজকিলোর, একটি পরিবার-পরিচালিত কোম্পানি, ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে পুরাতন সোনার ও রুপোর গহনাকে আধুনিক নকশায় রূপান্তরিত করে আসছে [১]। গহনাগুলির স্মৃতিচিহ্নস্বরূপ মূল্য বজায় রেখে, এই কোম্পানিটি স্থায়িত্বের প্রতি মনোযোগ দেয়।

কোম্পানিটি গালদাকাও (বিস্কেয়া)-তে তাদের কর্মশালা পরিচালনা করে। তারা পারিবারিক গহনাগুলির পুনর্নবীকরণের জন্য ব্যক্তিগত পরামর্শ দেয়, যা বর্তমান ফ্যাশনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।

টেকসই গহনার চাহিদা বৃদ্ধির সাথে সাথে মূল্যবান ধাতুগুলির পুনর্ব্যবহার বেড়েছে। ভারতেও সোনার পুনর্ব্যবহারের বাজার বাড়ছে। "গোল্ড রিফাইনিং অ্যান্ড রিসাইক্লিং"-এর একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারত ২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী সোনার পুনর্ব্যবহারে চতুর্থ স্থান অধিকার করেছে, যেখানে ৭৫ টন সোনা পুনর্ব্যবহৃত হয়েছে, যা বিশ্বব্যাপী পুনর্ব্যবহারের ৬.৫% [১]।

কোম্পানির প্রধান, অ্যান্ডার জুলুয়াগা জানান, অনেকেই পুরনো গহনা ব্যবহার না করলেও স্মৃতি হিসেবে রেখে দেন। জুলুয়াগা-এগুজকিলোর সেই গহনাগুলোর পুনরায় ডিজাইন করে সেগুলির মূল বৈশিষ্ট্য অক্ষুণ্ণ রেখে আধুনিক রূপ দেয়।

তারা পুরনো গহনা থেকে সোনা ও মূল্যবান পাথর পুনর্ব্যবহার করে নতুন গহনা তৈরি করে, অথবা অব্যবহৃত সোনা গলিয়ে নতুন জিনিস তৈরি করে, যা বর্তমান ফ্যাশনের সাথে মানানসই [১]।

জুলুয়াগা-এগুজকিলোর গ্রাহকদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখে। তারা সেই গ্রাহকদের জন্য একটি উপযুক্ত এবং ব্যক্তিগতকৃত বিকল্প সরবরাহ করে, যারা তাদের গহনাগুলিকে আধুনিক রূপে দেখতে চান।

উৎসসমূহ

  • Diario Siglo XXI

  • Recicla tus joyas antiguas

  • La Federación Española de Bancos de Alimentos entrega a Ecoembes la Espiga de Oro 2024 por su colaboración a través de RECICLOS

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।