নেপাল ২৯শে মে আন্তর্জাতিক এভারেস্ট দিবস পালন করেছে, যা ১৯৫৩ সালে স্যার এডমন্ড হিলারি এবং তেনজিং নোরগের ঐতিহাসিক মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় আরোহণের ৭২তম বার্ষিকী। কাঠমান্ডুতে উদযাপন এই প্রথম সফল আরোহণের ঐতিহ্যকে সম্মান জানায়।
দিনটি মানব সাহস এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার উপর আলোকপাত করে। পর্বতারোহণ সমর্থকরা হিলারি এবং নোরগের কৃতিত্ব থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণার উপর জোর দেন এবং বিশ্বব্যাপী দুঃসাহসিক অভিযাত্রীদের উৎসাহিত করেন। কাঠমান্ডু এবং নামচে বাজারে অনুষ্ঠানে পর্বতারোহী এবং ইতিহাসবিদরা অংশ নেন।
আলোচনাগুলোতে পর্বতারোহণের পরিবেশগত প্রভাব নিয়েও কথা হয়, যেখানে হিমালয়ের বাস্তুতন্ত্র রক্ষার জন্য আরও শক্তিশালী বর্জ্য হ্রাস এবং পরিবেশগত সুরক্ষা নীতির সমর্থন করা হয়। বেশ কয়েকটি উদ্যোগ চলছে, যার মধ্যে রয়েছে নেপাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং বিওয়াইডি-এর সিমেক্স চ্যারিটি ফাউন্ডেশনের মতো সংস্থাগুলোর সহায়তায় বর্জ্য পরিষ্কারের প্রকল্প, যা বর্জ্য অপসারণের জন্য ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী পর্বতারোহীদের আরও কঠোর বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থা মেনে চলতে হবে। নেপালের জন্য পর্বতারোহণের অর্থনৈতিক তাৎপর্য যথেষ্ট, কারণ পারমিট ফি অবকাঠামো, সংরক্ষণ এবং স্থানীয় উন্নয়নে পুনরায় বিনিয়োগ করা হয়।