২০০০ সালে, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশান টেকনোলজি (NIOT) নিয়মিত দূষণ সমীক্ষার সময় পশ্চিম ভারতের উপকূল থেকে দূরে খাম্বাত উপসাগরে একটি সম্ভাব্য নিমজ্জিত শহরের সন্ধান পায়। সোনার প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তারা সমুদ্রের তলদেশে জ্যামিতিক কাঠামো সনাক্ত করে, যা একটি সুসংগঠিত শহুরে বসতির ইঙ্গিত দেয়।
শহরটি, যা জলের নীচে 120 ফুট গভীরে অবস্থিত, প্রায় 5 মাইল দীর্ঘ এবং 2 মাইল প্রশস্ত। উদ্ধারকৃত নিদর্শনগুলির মধ্যে রয়েছে মৃৎশিল্প, পুঁতি, ভাস্কর্য এবং মানুষের দেহাবশেষ। এই নিদর্শনগুলির কার্বন ডেটিং থেকে জানা যায় যে এগুলি প্রায় 9,500 বছর পুরনো, যা সম্ভবত সিন্ধু সভ্যতাকেও ছাড়িয়ে যায়।
এই আবিষ্কার বিশেষজ্ঞদের মধ্যে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে, যা মানব সভ্যতার বিদ্যমান সময়রেখাকে চ্যালেঞ্জ করে। কেউ কেউ মনে করেন এটি পূর্বে অজানা একটি উন্নত সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে, আবার কেউ কেউ এই অঞ্চলে শক্তিশালী জোয়ারের স্রোতের কথা উল্লেখ করে সন্দিহান রয়ে গেছেন। 2025 সালের মে মাস পর্যন্ত, এই স্থানটি চলমান গবেষণা এবং আলোচনার বিষয় হিসাবে রয়ে গেছে।