ম্যানগ্রোভ রোপণ কর্মসূচির সূচনা
সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় ম্যানগ্রোভ রোপণ কর্মসূচির শুরু হয়েছে [১, ৭]। এই উদ্যোগটি উপকূলীয় অঞ্চলের সুরক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে [২, ৩]।
কর্মসূচির উদ্দেশ্য
এই কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য হলো উপকূল রক্ষা করা, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা এবং পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখা [২, ৩]। ম্যানগ্রোভ বনভূমি উপকূলের প্রাকৃতিক রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে, যা ভূমি ক্ষয় রোধ করে এবং সমুদ্রের জলকে দূষণমুক্ত রাখতে সহায়ক [২, ৩, ৭]। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ম্যানগ্রোভ বনভূমি কার্বন শোষণ করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে [২, ৩]।
ম্যানগ্রোভের গুরুত্ব
ম্যানগ্রোভ উপকূলীয় অঞ্চলের ভূমি ক্ষয় রোধ করে [২, ৩]।
এটি জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সহায়ক [২, ৩, ৮]।
ম্যানগ্রোভ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সহায়ক, কারণ এটি কার্বন শোষণ করে [২, ৩, ৮]।
সচেতনতা বৃদ্ধি
ম্যানগ্রোভ রোপণ কর্মসূচি ম্যানগ্রোভ বাস্তুতন্ত্রের গুরুত্ব সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করবে এবং তাদের সংরক্ষণে উৎসাহিত করবে [৪, ৫]। মানুষের সচেতনতা এবং প্রকৃতির প্রতি শ্রদ্ধাই একটি উন্নত ভবিষ্যতের ভিত্তি স্থাপন করতে পারে [৭, ১১]।
আন্তর্জাতিক ম্যানগ্রোভ দিবস
প্রতি বছর ২৬শে জুলাই আন্তর্জাতিক ম্যানগ্রোভ দিবস পালিত হয় [১, ২, ৪]। এই দিবসটি ম্যানগ্রোভ বনভূমি সংরক্ষণের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে পালন করা হয় [২, ৩, ৪]।
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
১৯৪৫ সালের ১৭ই আগস্ট ইন্দোনেশিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করে [৬, ১২]। তার পর থেকে ইন্দোনেশিয়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন করে চলেছে। ম্যানগ্রোভ রোপণ কর্মসূচি সেই উন্নয়নের একটি অংশ [৬, ১৪]।