জুলাই ২৫, ২০২৫ তারিখে তেলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বাণিজ্যিক উন্নয়ন এবং সরবরাহ সংক্রান্ত উদ্বেগের প্রতিফলন [৮, ১০]। ব্রেন্ট ক্রুড ফিউচারের দাম ০.২৭% বেড়ে প্রতি ব্যারেল ৬৯.৩৭ ডলারে পৌঁছেছে [৮]। একইসঙ্গে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) ক্রুডের দাম ০.৪৪% বৃদ্ধি পেয়েছে [১০]।
মার্কিন-জাপান বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর এই দাম বৃদ্ধি পায়। যেখানে জাপান যুক্তরাষ্ট্রে $550 বিলিয়ন বিনিয়োগ করবে [৫, ৭, ১২]।
মার্কিন এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (EIA) ৩.২ মিলিয়ন ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের মজুদ হ্রাসের কথা জানিয়েছে [১০]।
বিশ্লেষকদের মতে, ২০২৫ সালে বিশ্বব্যাপী তেলের চাহিদা দৈনিক ২.২ মিলিয়ন ব্যারেল বৃদ্ধি পেতে পারে [ওয়েব অনুসন্ধান: ২০২৫ সালের তেলের চাহিদা বৃদ্ধি]।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভেনেজুয়েলার তেল কোম্পানি পিডিভিএসএ-র অংশীদারদের সীমিত আকারে কাজ করার অনুমতি দেওয়ার কথা বিবেচনা করছে [৩, ৪, ৯]। এর ফলে ভেনেজুয়েলার তেল রপ্তানি দৈনিক ২ লক্ষ ব্যারেলের বেশি বাড়তে পারে [১০]।
আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (IEA) এর মতে, নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা হলে ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ ভেনেজুয়েলার তেল উৎপাদন দৈনিক ৩ লক্ষ ব্যারেল বাড়তে পারে [ওয়েব অনুসন্ধান: ভেনেজুয়েলার তেল উৎপাদন ২০২৫]।
এই পরিস্থিতিতে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক তথ্যের উপর সকলের নজর রয়েছে, যা বাজারের পরিবর্তনে প্রভাব ফেলতে পারে [৫]।