৩০শে জুলাই, ২০২৫-এ এশিয়ার শেয়ার বাজার মিশ্র ফল দেখিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা মার্কিন-চীন বাণিজ্য আলোচনা এবং ফেডারেল রিজার্ভের নীতি ঘোষণার জন্য অপেক্ষা করছেন [১]।
জাপান বাদে MSCI এশিয়া-প্যাসিফিক সূচক ০.৩% বৃদ্ধি পেয়েছে [২৮, ২৯]। তাইওয়ানের শেয়ার ভালো পারফর্ম করেছে, যেখানে জাপানি এবং হংকং সূচকগুলো হ্রাস পেয়েছে [২৮, ২৯]।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে পারস্পরিক শুল্ক স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, যা ১২ই আগস্ট, ২০২৫-এ শেষ হওয়ার কথা ছিল [২, ৩]। এই আলোচনা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং বাণিজ্য উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে ছিল [২, ৩, ৪, ৫]।
মার্কিন ট্রেজারি বন্ড বেড়েছে, যা ফলন কমিয়েছে [২৯]।
এশিয়ার অর্থনীতি বিশ্ব অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে [১০]। ২০২৩ সালে, এশিয়ার দেশগুলি পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগ করেছে [৮, ১৭, ১৯]।
ফেডারেল রিজার্ভ তাদের দুই দিনের নীতি সভায় সুদের হার ৪.২৫% থেকে ৪.৫০%-এ অপরিবর্তিত রেখেছে [১৫, ২১]।
কিছু বিশ্লেষক মনে করছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তে ভিন্নমত থাকতে পারে [২৮]। কারণ মুদ্রাস্ফীতি কম এবং অর্থনৈতিক ডেটা মিশ্র সংকেত দিচ্ছে [২৮, ২৭]।