২০২৫ সালে ডিজিটাল সম্পদ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বিনিয়োগ আকর্ষণ করেছে। বছর শুরু থেকে এ পর্যন্ত নেট বিনিয়োগ $60 বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা পূর্বের তুলনায় প্রায় ৫০% বৃদ্ধি পেয়েছে [১]।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের 'GENIUS Act' ডলার-সমর্থিত স্টেবলকয়েনগুলির জন্য একটি বিশ্বব্যাপী মান তৈরি করেছে [১, ৩]। এই আইনের ফলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখা যায় [১]।
এছাড়াও, 'CLARITY Act' ডিজিটাল সম্পদকে বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করার জন্য কাজ করছে [২]। এই নিয়ন্ত্রক উন্নয়ন ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রাইভেট এবং পাবলিক উভয় মার্কেটকেই উন্নত করেছে [২, ৪]।
বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারের মূলধন ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছতে পারে [১৩, ১৪]। অনেক কোম্পানি তাদের আর্থিক পরিকল্পনায় ডিজিটাল সম্পদ যুক্ত করছে, যা প্রাতিষ্ঠানিক গ্রহণযোগ্যতা বাড়ার ইঙ্গিত দেয় [১০, ১২]।
বিটকয়েনের পাশাপাশি ইথার (ETH)-এর মতো অল্টকয়েনগুলিও বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করছে এবং কর্পোরেট ট্রেজারিতে যুক্ত হচ্ছে, যা ডিজিটাল সম্পদগুলোর ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং বৃহত্তর গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণ করে [১৩, ১৫]।
ক্রিপ্টোকারেন্সি এখন আধুনিক বিনিয়োগের একটি অংশ, এবং ২০২৫ সালে ডিজিটাল সম্পদের এই অগ্রগতি আর্থিক খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে [১০, ১৬, ১৭]৷