ঈদের সময় পর্যটকদের আনাগোনায় মুখরিত টেকিরদাগের ল্যাভেন্ডার ক্ষেত্র
টেকিরদাগের ল্যাভেন্ডার ক্ষেত্র, যা পর্যটকদের জন্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্য, ঈদ-আল-আযহার সময় অসংখ্য দর্শকদের স্বাগত জানিয়েছে।
এই ক্ষেত্রগুলি, যা ১,৫০০ একর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এবং শহরের পর্যটনে অবদান রাখে, ছুটির দিনে অনেক দেশি ও আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আতিথেয়তা জুগিয়েছে।
দর্শনার্থীরা ল্যাভেন্ডার ক্ষেতের সাজসজ্জার সামনে সেরা ছবি তোলার চেষ্টা করেছে, যা তাদের আকর্ষণীয় বেগুনি এবং ল্যাভেন্ডার রঙ দিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
নাগরিকরা ল্যাভেন্ডার ক্ষেতে প্রকৃতির মধ্যে সময় কাটিয়েছেন, যা একটি প্রাকৃতিক স্টুডিও হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
সংস্কৃতি ও পর্যটন বিভাগের পরিচালকের বক্তব্য
সংস্কৃতি ও পর্যটন বিভাগের প্রাদেশিক পরিচালক ওমর ফারুক কারাকুক এএ প্রতিবেদককে বলেছেন যে ল্যাভেন্ডার ক্ষেত্র, যা দর্শকদের একটি রঙিন পথ সরবরাহ করে, ছুটির সময় নাগরিকদের জন্য একটি পছন্দের স্থান হয়ে উঠেছে।
কারাকুক আরও বলেছেন যে, লোকেরা বেগুনি ক্ষেতে তোলা ছবিগুলির সাথে সুন্দর স্মৃতি জমা করেছে। তিনি যোগ করেছেন, “টেকিরদাগ প্রতিটি ঋতুতে একটি ভিন্ন সৌন্দর্য দ্বারা সজ্জিত। ল্যাভেন্ডার মরসুম ছুটির দিন থেকে শুরু হয়েছে। সুন্দর বেগুনি ক্ষেত্রগুলি ছুটির দিনে মানুষকে আকর্ষণ করেছে। লোকেরা ল্যাভেন্ডার ক্ষেত্রগুলিতে একটি আনন্দদায়ক সময় কাটিয়েছিল এবং খুব খুশি হয়ে এখান থেকে ফিরেছে। শহরে আসা ছুটির দিন কাটানো লোকেরা ল্যাভেন্ডার ক্ষেত্রগুলি পরিদর্শন না করে যায়নি। ল্যাভেন্ডার ক্ষেত্রগুলি শহরের পর্যটনে অবদান রাখা অব্যাহত রেখেছে।”
ক্ষেতের মালিক ফাতিহ ওজগুলও বলেছেন যে তারা ছুটির দিনে অনেক অতিথির আতিথেয়তা করেছেন।
ওজগুল বলেছেন যে, সবাই ল্যাভেন্ডার ক্ষেতে সময় কাটাতে উপভোগ করেছে। তিনি আরও যোগ করেছেন, “আমরা খুব তীব্রভাবে ল্যাভেন্ডার মরসুমে প্রবেশ করেছি। যারা এখানে আসে তারা সুন্দর ছবি তোলে এবং সুন্দর স্মৃতি নিয়ে এখান থেকে যায়। আমাদের মরসুম ছুটির পরে অব্যাহত থাকে। আমাদের ক্ষেত্রটি ১৫ জুলাই পর্যন্ত দর্শকদের জন্য খোলা থাকবে। আমরা আমাদের অতিথিদের জন্য অপেক্ষা করছি।”