সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব: ডিজিটাল যুগে আত্মসম্মান এবং মানসিক সুস্থতা

সম্পাদনা করেছেন: Liliya Shabalina

সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব: ডিজিটাল যুগে আত্মসম্মান এবং মানসিক সুস্থতা

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি কিউরেটেড, প্রায়শই অবাস্তব জীবনের চিত্র তুলে ধরে আত্ম-উপলব্ধি এবং মানসিক সুস্থতাকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে। জীবনের আদর্শ সংস্করণের এই অবিরাম প্রকাশ অপ্রতুলতা এবং অসন্তোষের অনুভূতি তৈরি করতে পারে।

মনোবিজ্ঞানী রেকা গেরহাট জোর দিয়েছেন যে এটি স্বীকৃতি দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যে অনলাইন সামগ্রী প্রায়শই সাবধানে তৈরি করা হয় এবং এটি বাস্তবতার প্রতিফলন নাও হতে পারে। ডিজিটাল স্পেস প্রধানত সাফল্য এবং মনোরম মুহূর্তগুলি প্রদর্শন করে, দৈনন্দিন চ্যালেঞ্জগুলিকে অস্পষ্ট করে। এই নির্বাচনী উপস্থাপনা এই বিভ্রম তৈরি করতে পারে যে অন্যদের জীবন আরও উত্তেজনাপূর্ণ এবং পরিপূর্ণ, যা তুলনার একটি চক্রকে উত্সাহিত করে।

মনস্তাত্ত্বিক গবেষণা নিশ্চিত করে যে সোশ্যাল মিডিয়া সামাজিক তুলনার প্রবণতাকে বাড়িয়ে তোলে, যার ফলে ঈর্ষা, হতাশা এবং বিষয়ভিত্তিক সুস্থতার হ্রাস ঘটে। মানসিক বোঝা কমাতে, গেরহাট নিজের মূল্যবোধের উপর মনোযোগ দিতে এবং সচেতন উপস্থিতি অনুশীলন করার পরামর্শ দেন। নিয়মিতভাবে বাহ্যিক তুলনার উপর ভিত্তি করে আত্মসম্মান তৈরি করা মানসিক এবং শারীরিক উভয় স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। অনলাইনে যুক্ত হওয়া এবং চাপ মোকাবেলা করার মধ্যে ভারসাম্য খুঁজে বের করা নিজের একটি সুস্থ অনুভূতি বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

উৎসসমূহ

  • GLAMOUR.HU

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।