মানুষ ও কুকুর: একে অপরের প্রয়োজনীয় সঙ্গী

সম্পাদনা করেছেন: Екатерина С.

২০১৫ সাল থেকে কুকুরের আয়ু গড়ে দুই বছর বৃদ্ধি পেয়ে ২০২৫ সালে তা ১২ বছর ছুঁইছুঁই করেছে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার, বিশেষ করে বাংলাভাষী অঞ্চলের প্রাণীপ্রেমীদের জন্য অত্যন্ত আনন্দদায়ক সংবাদ।

এই বৃদ্ধির পেছনে রয়েছে নানা কারণ। উন্নত পশুচিকিৎসা পরিষেবা, উচ্চমানের খাদ্য এবং শারীরিক ও মানসিক ব্যায়ামের প্রতি বাড়তি মনোযোগ এগুলোর মধ্যে অন্যতম। বাংলার ঐতিহ্যবাহী প্রাণীপ্রেম ও যত্নের সঙ্গে মিলিয়ে এই উন্নয়ন আমাদের সংস্কৃতির জন্য গর্বের বিষয়।

মালিকরাও এখন রোগ প্রতিরোধে টিকা এবং কৃমিনাশক ব্যবহারে সচেতন। ২০২৫ সালের একটি গবেষণা প্রমাণ করেছে যে, পোষা প্রাণী থাকার ফলে জীবনসন্তুষ্টি বৃদ্ধি পায়, যা বার্ষিক প্রায় ৭০,০০০ পাউন্ড মূল্যের সমান উপকার বয়ে আনে। এটি আমাদের বাঙালি সমাজের মানসিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের সঙ্গে সুসংগত।

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কুকুরের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধ বয়সীদের ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

২০২৩ সালের এক গবেষণায় জানা গেছে, ৬৫ থেকে ৮৪ বছর বয়সী কুকুর মালিকদের ডিমেনশিয়া হওয়ার সম্ভাবনা ৪০% কম। এটি মানুষের সঙ্গে কুকুরের গভীর বন্ধনের প্রমাণ, যা মানসিক সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু উভয়েই ভূমিকা রাখে, যা আমাদের সাংস্কৃতিক ও আবেগময় মূল্যবোধের সাথে গভীরভাবে মিল রয়েছে।

উৎসসমূহ

  • 20 minutos

  • Según un nuevo estudio, el valor emocional de tener una mascota es comparable al de una pareja

  • Analizan más de 11.000 personas con perro y hallan el efecto de la mascota en la lucha contra la demencia

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।