সেমেস্তা স্কুলের ঈদ-উল-আযহা: সমন্বিত চরিত্র শিক্ষার মাধ্যমে সহানুভূতি এবং সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি
মধ্য জাভার সেমেস্তা স্কুল ঈদ-উল-আযহার ইসলামিক উৎসবকে তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সামাজিক “পরীক্ষাগারে” রূপান্তরিত করে। এই পদ্ধতিটি মাংস বিতরণের চিরাচরিত কাজের বাইরে যায়। এটি চরিত্র শিক্ষার সঙ্গে সমন্বিত করে, যা অল্প বয়স থেকেই সামাজিক সচেতনতা এবং সহানুভূতি বৃদ্ধি করে।
২০২৫ সালে, স্কুলটি ৮০টির বেশি গরু এবং ৮টি ছাগল কোরবানি দেয়। মাংস ৪,২০০ প্যাকেজে প্রক্রিয়াকরণ করে মধ্য জাভা জুড়ে বিতরণ করা হয়েছিল। “আউটস্কার্টগুলিতে ভাগাভাগি” থিমযুক্ত এই উদ্যোগটি কৌশলগতভাবে সেইসব অঞ্চলকে লক্ষ্য করে যেখানে সাহায্যের সুযোগ সীমিত ছিল। এটি নিশ্চিত করে যে সুবিধাগুলি প্রত্যন্ত সম্প্রদায়গুলিতেও পৌঁছেছে।
স্কুলের এই পদ্ধতির মূল জোর হল একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্বের পাশাপাশি মানসিক এবং সামাজিক বুদ্ধিমত্তার বিকাশ। ছাত্ররা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে, যার মধ্যে “স্কুল কোরবানি সঞ্চয়” প্রোগ্রামের মাধ্যমে সঞ্চয় করাও অন্তর্ভুক্ত। এটি তাদের পরিকল্পনা করতে এবং ভাগাভাগির কাজে অবদান রাখতে শেখায়। লক্ষ্য হল শুধুমাত্র বুদ্ধিমান শিক্ষার্থী তৈরি করা নয়, বরং সহানুভূতি সম্পন্ন এমন ব্যক্তিদের গড়ে তোলা যারা তাদের সম্প্রদায়ে ইতিবাচকভাবে অবদান রাখতে প্রস্তুত।